এ পাঠে যা রয়েছে-
কোষপ্রাচীরের গঠন ও কাজ
সংজ্ঞাঃ
উদ্ভিদ কোষের অপেক্ষাকৃত শক্ত, মৃত বা বস্তু দিয়ে আবৃত আবরণকে কোষ প্রাচীর বলে। প্রাণী কোষ প্রাচীর থাকে না।
কোষপ্রাচীরের গঠন
কোষপ্রাচীর তিনটি ভিন্ন স্তরে বিভক্ত তবে। প্রাথমিক কোষ প্রাচীরটি এক স্তরবিশিষ্ট। মধ্য পর্দার উপর প্রোটোপ্লাজম থেকে নিঃসৃত কয়েক ধরনের রাসায়নিক দ্রব্য জমা হয়ে ক্রমশ গৌণ প্রাচীর সৃষ্টি হয়। এই প্রাচীরে মাঝে মাঝে ছিদ্র থাকে একে কূপ বলে।
কোষ প্রাচীর এর রাসায়নিক গঠন বেশ জটিল। এতে সেলুলোজ, হেমিসেলুলোজ, লিগনিন, পেকটিন, নামক রাসায়নিক পদার্থ থাকে। তবে, ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর প্রোটিন, লিপিড ও পলিস্যাকারাইড দিয়ে এবং ছত্রাকের কোষ প্রাচীর কাইটিন দিয়ে তৈরি।
কোষ প্রাচীর এর কাজঃ
১. কোষ প্রাচীর ও কোষ কে দৃঢ়তা প্রদান করে।
২. কোষ প্রাচীর ও কোষ এর আকার ও আকৃতি বজায় রাখে।
৩. পার্শ্ববর্তী কোষের সাথে প্লাজমোডেসমাটা সৃষ্টির মাধ্যমে কোষ প্রাচীর যোগাযোগ রক্ষা করে।
৪. কোষ প্রাচীর পানি ও খনিজ লবণ চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে।
৫. কোষ প্রাচীর বাইরের ে হতে ভেতরের সজীব বস্তু কে রক্ষা করে।
লিগনিন এবং পেকটিন কাকে বলে?
লিগনিন হলো এক শ্রেনীর জটিল জৈব যৌগের পলিমার। এবং পেকটিন হলো গাঠনিক হেটারো পলি সেকারাইড।
Thanks.
প্লাজমাডেসমাটা কি
আমার নিচের দেওয়া ভিডিও লিংকের ৪র্থ মিনিটে ভালভাবে লক্ষ্য কেরলেই তুমি তোমর উত্তর পাবে-https://youtu.be/zUNVvX5NWbE
প্লাজমোডেসমাটা হলো এক ধরনের আণুবীক্ষণিক নালি, যা কোষপ্রাচীর কর্তৃক সৃষ্ট হয়ে পাশের কোষের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে এবং পানি ও খনিজ লবণ চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে।
ব্যাকটেরিয়ার কোশপ্রাচীরের গঠন
কোষ প্রাচীর এর মধ্যে দিয়ে পরিবহন কে কি বলা হয়
ব্যাকটেরিয়ার কোষপ্রাচীর প্রোটিন,লিপিড,পলিস্যাকারাইড দীয়ে তৈরি।
সুবেরিন কি
সুবেরিন কি?
গৌন প্রাচীর কী